Posts

Showing posts with the label Poetry

উত্তর

 আমারই কবিতার খাতা থেকে  তুমি আমার খোঁজ নিয়েছ। "কেমন আছেন?" তোমার এই প্রশ্নের উত্তর "হ্যাঁ" দেব বলে  আমি আরও একবার মিথ্যের আশ্রয় নিলাম  তোমার সাথে সহমত পোষন করব বলে।।  --- ঋজু, ১২-জানু-২০২২ 

একটি বিচ্ছেদের কবিতা

Image
  একটি বিচ্ছেদের কবিতা ---------------- পাঁচতারা রেঁস্তরায় ওয়াইনের গ্লাস হাতে  কেত মারা ছবি পাঠিয়েছিলাম তোমাকে। তুমি জিজ্ঞেস করেছিলে, 'সঙ্গে কে?'  আমার উত্তর ছিল, 'কেউ তো ছিল না!  ওয়েটারকে বলায় সে ছবি তুলে দেয়।' তুমি আমাকে দক্ষ আইনজীবীর মত কুপোকাত করে একটিই কথা বলেছিলে, 'তুমি বুঝি একা দুটো গ্লাস নিয়ে মদ খাও?' আমি জবাবে বলতে চেয়েছিলাম ---  আমি তো ওইভাবেই খাই  যখনই একা খেতে বসি  তোমার কথা মনে পড়ে এমনকি হোটেলের বিছানায় দুটি বালিশ  পাশাপাশি সহাবস্থান করে  আমার বাথরুমে দুটি টাওয়েল, দুটি ব্রাশ, দুটি সাবান পাশাপাশি রাখা থাকে। কারন এইভাবেই তোমাকে আমার পাশে রাখা যায়।  এইসব বলিনি, মানে এত গুছিয়ে  বলতে পারিনি তুমি বলেছিলে, 'বাড়ি ফেরার দরকার নেই।' আমিও চিরকালের মত তোমার কথাই মেনে নিয়েছি। আমি বাড়ি ফিরে কী করব?  তোমার সাথে কাটাব বলে?  সে তো আমি সবসময়ই কাটাই।  তার জন্যে বাড়ি না ফিরলেও চলে  ... ভুবনজোড়া আমাদের সংসার।।  -- ঋজু ঘোষ, ২৯-ডিসেম্ব্র-২০২১, ব্যাঙ্গালোর 

আমি ভালো আছি

আমি ভালো আছি ========== আমি ভালো আছি আমার ছোট বাড়ি তাই বসার ঘর থেকে খাওয়ার টেবিলে আসতে মাত্র দশ পা হাঁটলেই চলে। হাজার মাইল হাঁটার দরকার পড়ে না। আমি ভালো আছি। আমার বিছানা পাথরের নুড়ি বিছানো নয় নরম শিমূলতুলোয় মোড়া আমার গদি। পাশবালিশ আমার তুলতুলে নরম ইস্পাতের লাভাগরম রেললাইন নয়। আমি ভালো আছি। বিছানায় শুয়ে আমি মৃত্যুর গন্ধ পাই আচমকাই জেগে উঠি তারপর আবার ঘুমাই নরম পাশবালিশকে পরম আশ্লেষে জড়িয়ে। ব্যাগ মাথায় হাঁটতে হচ্ছে না আমাকে রেল লাইনে ঘুমুতে হচ্ছে না আমাকে রান্নাঘরে গরম খাবারের গন্ধ পাচ্ছি আমি ভালো আছি।। ঋজু ঘোষ, ৯ মে ২০২০, ব্যাঙ্গালোর ১৬ জন শ্রমিক প্ররিশ্রান্ত রেললাইনের ঘুমিয়ে থাকা অবস্থায় চিরঘুমে তলিয়ে গেলেন। আমার দেশ তুমি কি এই অভিশাপ কাটিয়ে উঠতে পারবে? 'এই মৃত্যু উপত্যকা আমার'ই দেশ। হায়!!

বদল

চেহারার সাথে সাথে শহরেরও ভূগোল বদলায় কেন এত ভাঙাগড়া, কেন এত কারিগর এক বাড়ি ভেঙে আরএক বাড়ি এক সম্পর্ক ভেঙে আরএক যে মেয়েটি নববধূর লজ্জায় পিছু পিছু ধীরপায়ে এসেছিল একদিন আজ তারই হাতে ঘরের চাবি দরজা সেই খুলছে লোকটি অথর্বপ্রায় কোনমতে দাঁড়িয়ে থাকা এক নিঃস্বঙ্গ সম্রাট ঘোলা চোখে দেখছে, ভুলে গেছে অবাক হতে একদিন মেয়েটির হাতবদল হয়েছিল আজকে চাবিটার হাতবদল হয়েছে।। ঋজু ঘোষ, ব্যাঙ্গালোর, 15 সেপ্টেম্বর 2019

ইন্টারভ্যাল

যখন সারা পৃথিবী ধর্ম নিয়ে করছে অভিনয় তখন আপনি অভিনয়কে ধর্ম করে ফেলেছেন তারপর পাড়ি দিয়েছেন সাতসমুদ্দুর শুরুটা শুরু হতে সময় নিয়েছে শেষটাও শেষ হল না শেষবারের মত যার রাস্তাটাই শিল্প ছিল আর শিল্পটাই রাস্তা সেই রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে আমার মত অজস্র আমরা দাঁড়িয়ে ছিলাম আপনাকে দেখব বলে আমরা দাঁড়িয়ে আছি আপনাকে দেখব বলে আমরা দাঁড়িয়ে থাকব আপনাকে দেখব বলে এ এক অনন্ত ম্যারাথন - যে ম্যারাথন শুরু করার ধৈর্য আপনি দেখালেন সে অনন্ত ম্যারাথন আমরা দেখে যাব বহুযুগ কেউ বলে নি আপনার একটুও খুঁত ছিল কেউ বলবে না আপনার আপোষ ছিল এমনটাও হয়! যাকে নিয়ে একটাও খারাপ কথা নেই? যাকে নিয়ে সমালোচনা হল না ? বোদ্ধারা চুপ, ভক্তরা উদ্বেল-আহত এরই মধ্যে একটু তাড়াহুড়ো করে অন্ধকার ঘর থেকে চুপচাপ উঠে পড়লেন চেয়ারের দুই হাতলে যেভাবে কেউ হাত রাখে উঠে পড়বার আগে - বুঝেছিল অনেকেই তাও কেউই ভাবে নি জীবন কি আপনার সাথে একটা অভিনয় করল? হোক না এ এক ইন্টারভ্যাল যেমন সিনেমায় হয় আমাদের বুকের ভেতরে মর্মর এপিটাফ নিয়ে একখান বেড়ে গেছে সকলের প্রত্যাশা, আপনি ফিরছেন ইরফান।। -ঋজু ঘোষ, ২৯ এপ্রিল ২০২০, ব্যাঙ্গ...

দেবব্রত

আজও মাঝে মাঝেই দেবব্রতকে মনে পড়ে দেব্রা আমার স্কুলের বন্ধু ছিল। আমাদের মিলের চেয়ে অমিলই ছিল বেশি দেব্রা সুন্দর তবলা বাজাত আর আমি গানই শুনতাম না দেব্রার ছিল অদ্ভুত সব কারিগরি শখ আমি যার একনিষ্ঠ পর্যবেক্ষক। এইসব করতে করতে করতেই আমি হোল্ডারে বাল্ব আর প্লাগে তার লাগান শিখে গেলাম দেব্রা আমার বসবাসের অনেক বাড়িতে আজও আলো জ্বালায় ওইভাবে এর বাইরে আমার আর কিছু শেখা হয়ে ওঠে নি তেমনই আমাদের বন্ধুত্বের সিঁড়িও আর পেরনো হয় নি  বন্ধুত্ব বাড়ে কমে না, বন্ধুত্বের কোন বার্ধক্য ও জরা নেই - আমি দেব্রার সাথে বন্ধু না হলে বুঝতামই না আমাদের কোন ঝগড়া নেই আমাদের কোন ভালোবাসা নেই আজ দেব্রা ওইসবের থেকে অনেক দূরে আমি আজও সেই পথ পাড়ি দিয়ে চলেছি আমাদের একটাই পথ দুজনের মাঝে দুরত্বটাই বেড়ে গেল হঠাৎ।। -- ঋজু ঘোষ, ১৩ মার্চ ২০২০, ব্যাঙ্গালোর  

গভীর অসুখ

আজ পৃথিবীর গভীর অসুখ আজকে পৃথিবী দুই দলে ভাগ এক যারা অসুস্থ আর যারা অসুস্থ হতে পারে এই হওয়া আর না হওয়ার মাঝখানে পড়ে সুস্থতা তার মাহাত্ম্য হারিয়েছে। ধর্ম আজ ডেকে নেয়নি তার সন্তানদের মানুষই মানুষের ডাক শুনছে মন্দির-গির্জা-মসজিদ সব দরজা বন্ধ কেন? কেউ জিজ্ঞেস করছে না। কারণ প্রার্থনার কোন নির্দিষ্ট প্ল্যাটফর্ম হয় না মায়ের কাছে সন্তানের কোন ছোঁয়াচ নেই এক গভীর গোপন ষড়যন্ত্র জ্বর হয়ে নেমে এসেছে মানুষ মানুষে বিশ্বাস হারিয়েছে দরকার ছিল আরও বেশি হাসপাতালের আজ যে বাতাস দূষিত তারও প্রয়োজন ফুরায় নি কিন্তু আজ যে সবার মাঝে থেকেও একা হয়ে গেছে তার ওষুধ, বাতাস, খাদ্যের প্রয়োজনের সাথে সাথে দরকার এক উষ্ণ কোমল স্পর্শ এলোমেলো চুলে বিলিকাটা লম্বা আঙ্গুল ঝড় জল বৃষ্টি উপেক্ষা করে অপেক্ষায় বসে থাকা একবুক ভালোবাসা।।  -- ঋজু ঘোষ, ১৩ মার্চ ২০২০, ব্যাঙ্গালোর

তুইতো ছিলি

তুইতো ছিলি অনেক আগেই যদি তোকে পেতাম একটু আগে ফিরে এলাম তোর ডাকেতেই নাহয় পালিয়ে যেতাম তোর সোহাগে আমার তোকে বাসতে ভালো একটু আগে একটু পরে অন্ধকারে একটু আলো একচিলতে মেঘদুপুরে কম ছিল না ভালোবাসায় দঁড়িয়ে আছি পথের ধারে তবে আমি কিসের আশায় শূন্য চোখে নদীর পাড়ে ভাঙছে যে ধার উঠোন পাড়ে ডাকছে আমায় আমার একা আমার সকাল ক্লান্ত ভোরে ওই যে দূরে যাচ্ছে দেখা তুই যে আমায় ভুলিয়ে দিলি আয় আঙ্গুল ধরে দু'জন চলি ।। Wriju February 14, 2020 আমার মতন খামখেয়ালি, অলস, ঘুমবিলাসী একজনের সাথে এতগুলি বছর কাটানো সহজ কথা নয়। তবু একজন তার সবকিছু ছেড়েছুঁড়ে আমার সাথে ঘর বাঁধল। শুধু ঘর বাঁধাই নয়, গোটা সংসারটাই সামলালো। মনে করা যাক আমি একটা সাইকেল চালাচ্ছি। হয়ত মনে হল চা খাই, তবু আমার সাইকেলটা আমায় ছাড়াই চলছে - এরকম অনেকবারই হয়েছে।

C/O, দেবজ্যোতি ঘোষ

C/O, দেবজ্যোতি ঘোষ ================ আজকে আমাকে কেউ আর চিঠি লেখে না, লিখলে ঠিকানা হোত C/O, দেবজ্যোতি ঘোষ আমার নাম ছাড়াই ওটা আমার ঠিকানা আমি জানি চিঠিগুলো আজো ঠিক পৌঁছাবেই ওখানে আমার একটা ঘর আছে আমার বই আছে আমি আজও ওইখানে থাকি, যে বাড়ির চারদেয়াল ছেড়ে কখনও বের হতে পারিনি সে বাড়ির ঠিকানায় আজো লেখা থাকে C/O, দেবজ্যোতি ঘোষ এছাড়া আমার কোন পরিচয় নেই আমরা সকলেই আছি, শুধু একজন নেই দু'মাস হয়ে গেল। মনে হয় এখনো তো চলছে সবই আগের মতই শুধু অসময়ে একখানা অনাথ বন্যা এসেছিল, একজন একরাশ অভিমান বুকে নিয়ে চলে গেছে সবকিছু বদলে গেছে, শুধু C/O, দেবজ্যোতি ঘোষ ছাড়া।। ঋজু ঘোষ, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০, ব্যাঙ্গালোর

মাতলা নদী

একটা দাঙ্গা বাধানোর অপপ্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। দাঙ্গা হয় নি। বরং একে অপরকে আগলে রেখেছে। এই অসময় আমাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়েছে আমার "মাতলা নদী" আছে। যে নদীর ধার আমাদের সবার ঠিকানা। মাতলা নদী ======= মাতলা নদীর ধারে একটি গ্রাম আছে যে নদীর জলে সারা গ্রাম রান্না করে ওই গ্রামের মেয়েরা কলসি কাঁখে জল ভরতে যায় ওই গ্রামের ছেলেরা গামছা পরে স্নান সেরে ফেরে মাতলা নদীর ধারে কোন মন্দির নেই মাতলা নদীর ধারে কোন মসজিদ নেই মাতলা নদীর ধারে কোন চার্চ নেই ওই গ্রামের একটাই ধর্ম ওই ধর্মের নাম 'মাতলা নদী' মাতলা নদী ওদের জীবন মাতলা নদীর জল সবার রক্তে ওরা কয়ঘর পাশাপাশি থাকে ওরা ভুলে গেছে কী ছিল ওদের ঠিকানা মাতলার জলে একবার স্নান করলে সব পাপ পূণ্য ধুয়ে মুছে যায় মাতলার কলকল শব্দই ধ্বনি হয়ে বয় মাতলা নদী কোন ধর্ম নয় মাতলা নদী কেবল ধারক আমি মাতলা নদীর ধারে আমার ঘর বেঁধেছি আমার ঠিকানা ওই মাতলা নদীর ধার আমাকে ওখানেই চিঠি লিখো।। ঋজু ঘোষ, ৩ মার্চ ২০২০, ব্যাঙ্গালোর

সেইসব বেদনা

কখনও অসামাজিক হতে হয় , মুর্খ না হয়েও অসামাজিক হতে হয় যখন পিতা তার সন্তান হারায় তখন আমি তাকে কিভাবে ফোন করি ? ফোন করে কি বলব আমি তাকে ? তারচেয়ে বরং চুপ বসে থাকি যে বেদনা ভাগ করে নেওয়া যায় না সে বেদনার কোন সান্ত্বনা হয় না কোন মায়ের হাত হঠাৎ খালি আর রাতের ঘুমের কোন ব্যাঘাত নেই নেই কোন চিৎকার কান্নার শব্দ চারপাশে শ্মশানের নিঃশব্দ কোলাহল এমনতো ছিল না শর্ত না বুঝেই যে ভালোবাসা এসেছিল না বুঝেই সে ভালবাসা চলে গেল । সে সন্তানহারা পিতা আমার বান্ধব আমি তাকে দূর থেকে আলিঙ্গন করি।। -- ঋজু ঘোষ , ১৩ মার্চ ২০২০

ভাষ্করকাকু– My Uncle

এত তাড়াতাড়ি   ভাষ্করকাকু, এতো তাড়াতাড়ি চলে গেলে কি করে চলবে । জটিল অঙ্কটা যে এখনও মিলছে না, খাতা খুলে বসে আছি । জীবনবিজ্ঞানের হিসাবগুলো আর মনে দানা কাটছে না। পদার্থবিদ্যার আরও কিছু বাকী আছে।   সেই কবে প্রায় কুড়ি বছর আগে আমরা পরীক্ষা দিয়েছি তবু আজও সেই সন্ধ্যের মতন আমি আর অগ্নি বসে আছি, তুমি আসবে বলে।   সেইদিন, তুমি আসনি বলে, আমরা সাইকেল নিয়ে, পৌঁছে গেছি সেই পুকুর পাড়ে। আমাদের সেই ফাজিল ডাক, তারপর পালিয়ে আসা। তুমি এসেছিলে।   সেইদিনের মতন আমরা আরও একবার বইখাতা নিয়ে, সবকিছু ছেড়েছুড়ে বসে পরতে পারি। আরও একটা পরীক্ষার জন্যে। শুধু একবার নয়, বারবার অনেকবার, তুমি আসবে বলে। আমাদের বইবন্ধ আড্ডার মাঝে চেয়ার টেনে।   দিনকয়েক আগে, তোমাকে যখন প্রণাম করলাম   তুমি টেনে নিলে আমাকে, তোমার সেই হাসি শেষ হাসি হয়ে গেল।   ভাষ্করকাকু, আমরা বসেআছি তুমি আসবে না বলে, প্রণাম নিও, ভালো থেকো। আরও ভাল থেকো, যতটা ভাল আমারা আছি, তার থেকেও।। -       ঋজু ঘোষ, ১৪ ফেব্রুয়ারী, ব্যাঙ্গালোর ...

Partha da pure jachche

পার্থদা, পুড়ে যাচ্ছে -ঋজু ঘোষ পার্থদা পুড়ে যাচ্ছে, আমাদের চোখের সামনে এই নিয়ে দ্বিতীয়বার পুড়ছে আমাদের প্রিয়, ভীষণ প্রিয় পার্থদা। কারণটা কেউ জানে না, জানবেও না কোনদিন। এমনটাতো হবার কথা ছিল না - কেউই ভাবেনি। দু'দুবার পুড়ে যাবার আগে - আমার প্রশ্ন 'তুমি কতবার নিঃশব্দ আগুনে পুড়েছ?' সেই আগুনে কি কোন 'সমাজ' নামক গন্ধ ছিল বা কোন অজানা রং? তোমার কোন ডায়েরি ছিল না। হাসপাতালের বেডে শুয়ে থাকা তোমার আধাপোড়া শরীর আমি কেন দেখতে গিয়েছিলাম? আমি আর যাব না - তোমাদের ওই বাড়ীতে, হেসে কথা বলতে পারব না তোমাদের বাড়ীর কারোর সঙ্গে। আমরা তোমাকে বাঁচতে দিলাম না তোমার মতন করে। তোমার কি চাওয়া ছিল - একবার বলে দিও, যাতে করে আমরা আর তোমাকে না হারাই। হাজার হাজার পার্থদা জন্ম নেবে আরও, আমাদের বাঁচিয়ে রাখতেই হবে সকলকে তাদের মতন করে। পার্থদা - তুমি কুন্তীকে শূণ্য করে দিলে, সাথে সাথে মহাভারতের আর সক্কলকে। তুমি ছাড়া কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধটা আর হোল না।। ৪ ঠা ...

“Shubho Nabami” – Bolte Parchi Na

Image

To Sunil Gangopadhyay

Image

Song of torch

Image

Tui - You

Image

Tui Je Kahon Swapno Holi - You are the dream

Image

To you and me - A Poem

To you and me To you my dear, my sky my tree My days, windy window free Gone are those sun shines.  Dry is the shore and there no more Perl hunting, nor the family lunch Stop by, think again and assume Where do we go, which to dream. Are we so busy or neglected? Belongings are priceless We bought them together Shop to shop, bargain Those weekend newspapers Marking and marketing Planning and adjusting No more value. We have money and we buy We have food we eat We fight no more, we have enough. Casuals or formals are so useless. We go by as no more News comes and goes. We try to keep them alive. -Wriju Ghosh Oct 31, 2010 Bangalore

Poem Khyoishnu – The Immortal

Image